মৃত্যুঞ্জয় সরদার :পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন পঞ্চায়েত নিবার্চন ও ২০১৯ সালে লোকসভা নিবার্চনের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সংঘাত কমার কোন লক্ষন নেই। সুপ্রিম কোটের নির্দেশ অসমে এন আর সি তালিকা নিয়ে মমতা বন্দোপাধ্যায় ইতিমধ্যে বাঙ্গালী কার্ড ব্যবহার করে এই রাজ্যে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বে কে দেওয়ালে পিঠ ঠেকানোর রাস্তায় নিয়ে গেছেন। শুধু তাই নয়,অসীমের এন কর সির চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের পর যে সব বাঙ্গালী মুসলিমকে রাষ্ট্রহীন ঘোষণা করে সাংবিধানিক অধিকার করার রাস্তা নেওয়ার পর ঐ রাষ্ট্রহীন বাঙ্গালী মুসলিমরা পশ্চিমবঙ্গে স্থাগত বলে ঘোষণা করেছেন মমতা বন্দোপাধ্যায়।
এজন্য উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে জেলাকে অসম থেকে যে সব বাঙ্গালী মুসলিম চলে আসবেন তাঁদের আশ্রয় শিবির খোলা হবে বলেও ঘোষণা করে দিয়েছেন। এতে দিল্লি ও কলকাতার মোদীর সঙ্গে মমতার সংঘাতের পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে বলেই মনে করেছেন রাজনৈতিক মহল। একদা মাওবাদী অধ্যুষিত পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি জেলার কেন্দ্রীয় সরকার উন্নয়ন খাতে মোট পাঁচ কোটি টাকা বরাদ্দ করেন।
রাজ্যের তরফে এই বরাদ্দ সবিনয় প্র্যত্যাখ্যান করার নীতি নিতে চলেছেন মমতা সরকার। মোদী সরকার দেশের মোট ১৯৫টি জেলাকে পিছিয়ে পড়া জেলা বলে ঘোষণা করেছেন। এরমধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের একদা মাও অধ্যুষিত পাঁচটি জেলা। কিন্তু সামান্য বরাদ্দ টাকার তীব্র আপত্তি তুলেছে তৃণমূল সরকার।
এজন্য উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে জেলাকে অসম থেকে যে সব বাঙ্গালী মুসলিম চলে আসবেন তাঁদের আশ্রয় শিবির খোলা হবে বলেও ঘোষণা করে দিয়েছেন। এতে দিল্লি ও কলকাতার মোদীর সঙ্গে মমতার সংঘাতের পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে বলেই মনে করেছেন রাজনৈতিক মহল। একদা মাওবাদী অধ্যুষিত পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি জেলার কেন্দ্রীয় সরকার উন্নয়ন খাতে মোট পাঁচ কোটি টাকা বরাদ্দ করেন।
রাজ্যের তরফে এই বরাদ্দ সবিনয় প্র্যত্যাখ্যান করার নীতি নিতে চলেছেন মমতা সরকার। মোদী সরকার দেশের মোট ১৯৫টি জেলাকে পিছিয়ে পড়া জেলা বলে ঘোষণা করেছেন। এরমধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের একদা মাও অধ্যুষিত পাঁচটি জেলা। কিন্তু সামান্য বরাদ্দ টাকার তীব্র আপত্তি তুলেছে তৃণমূল সরকার।
0 comments:
Post a Comment