এলার্জিজনিত রোগের লক্ষণ ও করণীয় এলার্জি এই দেশে দেশের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক অসহনীয় ব্যাধি। এলার্জি হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের ভীষণ প্রতিক্রিয়া ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে এলার্জি সামান্যতম অসুবিধা করে, আবার কারো ক্ষেত্রে জীবনকে দুর্বিসহ করে তোলে। ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন?
হঠাৎ করে হাঁচি এবং পরে শ্বাসকষ্ট অথবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা খাসীর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ ও গরুর দুধ, বেগুন খেলেই শুরু হলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা।
এগুলো হলে আপনার এলার্জি আছে ধরে নিতে হবে। মানব জীবনে এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা ভুক্তভোগী যে সেই জানে। উপশমের জন্য কতজন কত কি না করেন। এবার প্রায় বিনা কোনো ওষুধেই শুধুমাত্র ঘরোয়া প্রতিকারে এলার্জিকে গুডবাই জানান আজীবনের জন্য। কি ভাবে জেনে নিন ...
১ কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।
শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে অথবা শীল নোড়াতে গুঁড়ো করুন এবং সেই গুঁড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখুন।
এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুঁড়ো ও এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস জলেতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।
আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।
প্রতি দিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে। কার্যকারীতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে।
ঈশ্বরের ইচ্ছায় ভালো হয়ে যাবেন এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের/মুরগীর ডিম, বেগুন, খাসীর মাংস গরুর মাংস, ইলিশ মাছ , চিংড়ি সহ অন্যান্য খাবার সবই খাবেন প্রাণ ভোরে ।
হঠাৎ করে হাঁচি এবং পরে শ্বাসকষ্ট অথবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা খাসীর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ ও গরুর দুধ, বেগুন খেলেই শুরু হলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা।
এগুলো হলে আপনার এলার্জি আছে ধরে নিতে হবে। মানব জীবনে এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা ভুক্তভোগী যে সেই জানে। উপশমের জন্য কতজন কত কি না করেন। এবার প্রায় বিনা কোনো ওষুধেই শুধুমাত্র ঘরোয়া প্রতিকারে এলার্জিকে গুডবাই জানান আজীবনের জন্য। কি ভাবে জেনে নিন ...
১ কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।
শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে অথবা শীল নোড়াতে গুঁড়ো করুন এবং সেই গুঁড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখুন।
এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুঁড়ো ও এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস জলেতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।
আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।
প্রতি দিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে। কার্যকারীতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে।
ঈশ্বরের ইচ্ছায় ভালো হয়ে যাবেন এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের/মুরগীর ডিম, বেগুন, খাসীর মাংস গরুর মাংস, ইলিশ মাছ , চিংড়ি সহ অন্যান্য খাবার সবই খাবেন প্রাণ ভোরে ।
0 comments:
Post a Comment