মৃত্যুঞ্জয় সরদার :দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনদিঘিতে প্রায় ৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে এবার বড়সড় মৎস্য প্রকল্প গড়তে চলেছে রাজ্য সরকার এর মৎস দপ্তর । জেলা পরিষদ এবং মৎস্য দপ্তর (রাজ্য মৎস্য উন্নয়ন নিগম) যৌথভাবে এই প্রকল্প রুপায়িত করতে চলেছে।
মৎস্য দপ্তরের পক্ষ থেকে মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা আমাদের সংবাদ মাধ্যমকে জানান মাছ উৎপাদন, নিলাম করা, মজুত করা, সংগে তা বিক্রির জন্য বিভিন্ন বাজার পৌঁছে দেওয়া ইত্যাদিকে একই ছাতার তলায় আনতে তপনদিঘিতে এই প্রকল্প । রাজ্যে আর কোথাও এমন প্রকল্প নেই । তাই মন্ত্রীর দাবি তপনদিঘিতে একট ফিশ হাব তৈরির পরিকল্পনা পুরোপুরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের মস্তিষ্কপ্রসুত। কীভাবে তা বাস্তবায়িত করা যায়,সে বিষয়ে পরিকল্পনা রুপায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল মৎস্য দপ্তরকে। আর সেই মতো কাজ করছে মন্ত্রী নেতৃত্বাধীন রাজ্য মৎস্য উন্নয়ন নিগম (এসএফডিসি)।
ইতিমধ্যেই তারা ডিপিআর তৈরী করে ফেলেছে। মৎস মন্ত্রী আরও বলেন মোট ১০৮.৫২ একর জায়গা জুড়ে এই প্রকল্পটি তৈরি করা হচ্ছে।যার মধ্য ৮৫ একর জলাশয়। সেখানে মাছ চাষ ছাড়াও দিঘির একপাশে কলকাতার আদলে একটি ইকো পার্ক ও জীব বৈচিত্র্য পার্ক তৈরি করা হবে। সেইসঙ্গে যেহেতু এই এলাকায় প্রচুর পাখি আসে, তাই তাদের কথা মাথায় রেখে কয়েকটি বার্ড ওয়াচ টাওয়ার ও তৈরি করা হচ্ছে।
পাশাপাশি ছটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ারও তৈরি করা হচ্ছে। একটি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র ও আলোচনা কেন্দ্র তৈরি করা হবে। এছাড়াও পর্যটকদের থাকার জন্য পরিকাঠামোও এখনে তৈরি করা হচ্ছে। দপ্তরের পক্ষ আরও জানা গেয়েছে , ফিশ হাবের পাশাপাশি পর্যটক টানতে সৌন্দর্যয়নের কথা রেখে একাংশে কৃত্রিমভাবে প্রকৃতিতে ফুটিয়ে তোলা হবে সেখানে এক songe ২৫-৩০ জন পর্যটকও যাতে থাকতে পারেন, সেই পরিকাঠামো তৈরি করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত মৎস্য মন্ত্রী বলেন, শুধু বাজার ধরা নয়, ছোট বড় মাছ চাষের মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধি করাই সরকারের লক্ষ্য। একারণে সেখানে মৎস্যজীবীদের প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা করারও ব্যবস্থা করা হবে...
মৎস্য দপ্তরের পক্ষ থেকে মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা আমাদের সংবাদ মাধ্যমকে জানান মাছ উৎপাদন, নিলাম করা, মজুত করা, সংগে তা বিক্রির জন্য বিভিন্ন বাজার পৌঁছে দেওয়া ইত্যাদিকে একই ছাতার তলায় আনতে তপনদিঘিতে এই প্রকল্প । রাজ্যে আর কোথাও এমন প্রকল্প নেই । তাই মন্ত্রীর দাবি তপনদিঘিতে একট ফিশ হাব তৈরির পরিকল্পনা পুরোপুরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের মস্তিষ্কপ্রসুত। কীভাবে তা বাস্তবায়িত করা যায়,সে বিষয়ে পরিকল্পনা রুপায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল মৎস্য দপ্তরকে। আর সেই মতো কাজ করছে মন্ত্রী নেতৃত্বাধীন রাজ্য মৎস্য উন্নয়ন নিগম (এসএফডিসি)।
ইতিমধ্যেই তারা ডিপিআর তৈরী করে ফেলেছে। মৎস মন্ত্রী আরও বলেন মোট ১০৮.৫২ একর জায়গা জুড়ে এই প্রকল্পটি তৈরি করা হচ্ছে।যার মধ্য ৮৫ একর জলাশয়। সেখানে মাছ চাষ ছাড়াও দিঘির একপাশে কলকাতার আদলে একটি ইকো পার্ক ও জীব বৈচিত্র্য পার্ক তৈরি করা হবে। সেইসঙ্গে যেহেতু এই এলাকায় প্রচুর পাখি আসে, তাই তাদের কথা মাথায় রেখে কয়েকটি বার্ড ওয়াচ টাওয়ার ও তৈরি করা হচ্ছে।
পাশাপাশি ছটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ারও তৈরি করা হচ্ছে। একটি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র ও আলোচনা কেন্দ্র তৈরি করা হবে। এছাড়াও পর্যটকদের থাকার জন্য পরিকাঠামোও এখনে তৈরি করা হচ্ছে। দপ্তরের পক্ষ আরও জানা গেয়েছে , ফিশ হাবের পাশাপাশি পর্যটক টানতে সৌন্দর্যয়নের কথা রেখে একাংশে কৃত্রিমভাবে প্রকৃতিতে ফুটিয়ে তোলা হবে সেখানে এক songe ২৫-৩০ জন পর্যটকও যাতে থাকতে পারেন, সেই পরিকাঠামো তৈরি করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত মৎস্য মন্ত্রী বলেন, শুধু বাজার ধরা নয়, ছোট বড় মাছ চাষের মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধি করাই সরকারের লক্ষ্য। একারণে সেখানে মৎস্যজীবীদের প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা করারও ব্যবস্থা করা হবে...
0 comments:
Post a Comment