স্নেহাশিষ মুখার্জি : শীতের জড়তা কাটিয়ে আমরা বসন্তের দোরগোড়ায় এসে উপস্থিত হয়েছি | শিমুল কৃষ্ণচূড়ায় ও তাদের রক্তিম বিহ্বলতা | শীতের ধূসর বিবর্ণতা গেছে মুছে | ফুলে ফলে ভোরে উঠেছে বন বনান্তর | কোকিলের কুহুতানে মন হয়েছে আবিষ্ট |আর তার এই সাংস্কৃতিক চেতনা বোধ থেকেই এই প্রথমবার এই মুর্শিদাবাদের মাটিতে জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জের পৌরসভার প্রচেষ্টা ও শ্রীপদ সিং কলেজের যৌথ উদ্যোগে বোলপুরের মত অনুষ্ঠিত হল বসন্ত উৎসব | অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা দেবাশিষ সরকার সহ ছাত্র পরিষদের সভাপতি সুমন দাশ ও শ্রীপদ সিংহ কলেজের অধ্যক্ষ ডক্টরেট সামুজ্জামান জানান যে কমবেশি ৫০০০ থেকে ৬০০০ হাজার সংস্কৃতি প্রেমী মানুষের আগমন ঘটেছে এই অনুষ্ঠানে |
আর এই মঞ্চে বিচিত্র সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়ে চলেছে বসন্ত উৎসব উপলক্ষে | বিভিন্ন প্রাইমারি স্কুল লেভেল থেকে কলেজ লেভেল পর্যন্ত সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কে নিয়ে প্রথমে শোভাযাত্রা শুরু, তারপর খোল বাদক পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর থেকে কীর্তন,বাউল ও রনপার দলকে পাঠান হয় এই বসন্ত উৎসব কে সংগীতের মূর্ছনায় আপামর সাধারণ মানুষজনের কাছে আরও আকর্ষণীয় ও প্রাণবন্ত করে তোলার জন্য | আবার কিছুকিছু মানুষের বক্তব্য যে দ্বিতীয় বর্ষ থেকে বোলপুরে এই বসন্ত উৎসব দেখতে যাওয়ার মতন মানুষের সংখ্যা অবশ্যই কমে যাবে |
উপস্থিত বিভিন্ন ব্যক্তিত্বদের মধ্যে রাজীব হোসেন আমাদের মাধ্যমকে জানান সর্বপরি রাজনৈতিক আঙিনা ছেড়ে আজ আমরা সবাই উৎসবের আমেজে | এক্ষেত্রে এরকম প্রত্যেকটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আমার অণুপ্রেরণা চিরকালই আছে | যেহেতু আমার বাবার এই সব বিষয়গুলি খুবই পৃষ্টপোষকতা ছিল, তাই বাবার দেখানো পথ কে পাথেয় করে আর মা মাটি মানুষের নেত্রীর আদর্শে আদর্শিত হয়ে এই ধরণের কর্মযজ্ঞে জড়িত হতে খুবই ভালো লাগে কারণ সবাই জানেন গোটা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে হারিয়ে যাওয়া বিভিন্ন মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলিকে দিদি এক নতুন করে এক দিশা দিয়েছেন| আর এই ধরণের অনুষ্ঠান হলে সামাজিক ভাবে বা অর্থনৈতিক ভাবে যতটা যা সহযোগিতা করার দরকার আমি করে আসছি এবং আমার কর্মীদের উৎসাহিত করে আসছি |
যদিও মুর্শিদাবাদে পর্যবেক্ষক মহলের মতে প্রয়াত মান্নান হোসেনের পর জেলার বিভিন্ন স্তরের মানুষের মুখে মুখে যে নামটি উঠে আসছে একজন সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠপোষক হিসাবে ও পাশাপাশি মান্নান হোসেন দেখানো বিরোধী শিবিরকে রাজনৈতিক যুদ্ধে পর্যদুস্ত ও ধূলিসাৎ করতে রাজনৈতিক সেই সব পাশার চাল গুলি তানার অনুগামীরা কেউ পুরোপুরি না শিখতে পারলেও একজন যে যথাযথ রপ্ত করেছেন তা বলা বাহুল্য,আর তিঁনি আর কেউ নন তারই নিজ পুত্র রাজীব হোসেন |
আর এই মঞ্চে বিচিত্র সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়ে চলেছে বসন্ত উৎসব উপলক্ষে | বিভিন্ন প্রাইমারি স্কুল লেভেল থেকে কলেজ লেভেল পর্যন্ত সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কে নিয়ে প্রথমে শোভাযাত্রা শুরু, তারপর খোল বাদক পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর থেকে কীর্তন,বাউল ও রনপার দলকে পাঠান হয় এই বসন্ত উৎসব কে সংগীতের মূর্ছনায় আপামর সাধারণ মানুষজনের কাছে আরও আকর্ষণীয় ও প্রাণবন্ত করে তোলার জন্য | আবার কিছুকিছু মানুষের বক্তব্য যে দ্বিতীয় বর্ষ থেকে বোলপুরে এই বসন্ত উৎসব দেখতে যাওয়ার মতন মানুষের সংখ্যা অবশ্যই কমে যাবে |
যদিও মুর্শিদাবাদে পর্যবেক্ষক মহলের মতে প্রয়াত মান্নান হোসেনের পর জেলার বিভিন্ন স্তরের মানুষের মুখে মুখে যে নামটি উঠে আসছে একজন সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠপোষক হিসাবে ও পাশাপাশি মান্নান হোসেন দেখানো বিরোধী শিবিরকে রাজনৈতিক যুদ্ধে পর্যদুস্ত ও ধূলিসাৎ করতে রাজনৈতিক সেই সব পাশার চাল গুলি তানার অনুগামীরা কেউ পুরোপুরি না শিখতে পারলেও একজন যে যথাযথ রপ্ত করেছেন তা বলা বাহুল্য,আর তিঁনি আর কেউ নন তারই নিজ পুত্র রাজীব হোসেন |
0 comments:
Post a Comment